এক লোক কুরআন পড়তে পড়তে আল্লাহ্কে বলছিলেন, হে আল্লাহ্ 'তুমি আমাকে তোমার নিদর্শন দেখাও। তাহলে আমার আর কোন সন্দেহ থাকবে না'।
,
সে বার বার চাইবার পরেও অলৌকিক কিছু না দেখে নিরাশ হয়ে আবারও একি কাজ করলেন। শেষবার চোখ বন্ধ করে বলছিলেন , হে আল্লাহ্ আমি এই শেষ বারের মত মিনতি করছি। তুমি যদি সত্যিই থেকে থাকো তাহলে আমাকে তোমার নিদর্শন দেখাও।
,
এবারও চোখ মেলে তেমন কিছু না দেখে তার সামনে রাখা কুরআন পড়তে শুরু করলেন। ঠিক তখনই সুরা বাকারা'র ১৬৪ নাম্বার আয়াতটি পড়ে থমকে গেলেন ভদ্রলোক। যেখানে আল্লাহ্পাক তার কিছু নিদর্শনের কথা বলেছিলেন।
,
ক্রিকেটার সাইদ আনোয়ারকে একবার এক ছেলে প্রশ্ন করেছিল, ক্রিকেট খেলে জীবনে অনেক কিছুই পেয়েছেন। কিন্তু পরকালের জন্য কী করলেন?’
এই একটি মাত্র প্রশ্ন তার জীবন বলদে দিল। তারপর থেকে ইসলামের দাওয়াত দিতে শুরু করলেন।
,
বাংলাদেশে লাভলেইন মসজিদে এসে বলেছিলেন, অনেক সময় ব্যস্ততার কারণে অনেকের সাথে কথা বলা সম্ভব হয় না। ভিড়ের মাঝে অনেক ভক্তদের সাথে হাত মেলানো সম্ভব হয় না। না জানি কত কষ্ট তাদের মনে ! আল্লাহ্পাক যেন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখেন।
,
আমি যখন আমার চেয়ে উপরস্থ এবং নিচস্থ কারো সাথে কথা বলি সব সময় নবীজির এই উক্তিটি স্মরণ করি- যার ভেতরে দানা পরিমাণ অহংকার থাকবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না। কোন বিখ্যাত ব্যক্তি অথবা আমার চেয়ে উপরস্থ কোন মানুষের ভেতরে অহংবোধ দেখা মাত্রই আমি বুঝে ফেলি এই মানুষটি আমার নবীর শত্রু। আমার নবীর শত্রু যত বিখ্যাতই হোক না কেন কোনদিন আমার পছন্দের মানুষ হতে পারে না।
,
সেই রাজা এবং তার চাকরের কথা মনে আছে ? ছোটবেলায় পড়েছিলাম। চাকরটি প্রায় ভাবত, রাজার বিছানায় ঘুমাবার শান্তি কেমন হতে পারে !
,
একদিন রাজার অনুপস্থিতিতে তার চাকর রাজার বিছানায় শুয়ে পড়ল। শোবা মাত্রই সে প্রচণ্ড আরামে ঘুমিয়ে গেল। হঠাৎ রাজা ফিরে এসে দেখতে পায় - তার চাকরটি তার বিছানায় শুয়ে আছে ! তিনি ক্ষুদ্ধ হয়ে চাকরটিকে চাবুক দিয়ে বেত্রাঘাত করতে লাগলেন। চাকরটি আঘাতে একবার কেঁদে উঠে আবার একবার হেসে উঠে।
,
অবাক হয়ে রাজা জিজ্ঞসা করলেন , তুমি একি সাথে কাঁদছো আবার একবার হাসছো কেন ?
,
চাকরটি জবাব দিল, আমার যতই শাস্তিই হোক না কেন রাজার বিছানায় আমি একদিনের জন্য হলেও ঘুমিয়েছি এই আনন্দে হাসছি। আর কাঁদছি কারণ আমার এই সামান্য অপরাধের শাস্তি আমি দুনিয়াতেই পেয়ে গেলাম। আমাকে এভাবে মারার অপরাধে আল্লাহ্ আপনাকে মৃত্যুর পর যে শাস্তি দিবেন তা মনে করেই আমি আপনার জন্য কাঁদছি।
,
সাফল্য ব্যার্থতা বলে আসলে কিছু নেই। জীবনের মূল বক্তব্য- কবর।
জন্মের আজান আদায় হয় জানাযায়। জন্মের ঋণ শোধ হবে মৃত্যুতে। এটাই সত্য। বাকি সব মিথ্যা।
,
সে বার বার চাইবার পরেও অলৌকিক কিছু না দেখে নিরাশ হয়ে আবারও একি কাজ করলেন। শেষবার চোখ বন্ধ করে বলছিলেন , হে আল্লাহ্ আমি এই শেষ বারের মত মিনতি করছি। তুমি যদি সত্যিই থেকে থাকো তাহলে আমাকে তোমার নিদর্শন দেখাও।
,
এবারও চোখ মেলে তেমন কিছু না দেখে তার সামনে রাখা কুরআন পড়তে শুরু করলেন। ঠিক তখনই সুরা বাকারা'র ১৬৪ নাম্বার আয়াতটি পড়ে থমকে গেলেন ভদ্রলোক। যেখানে আল্লাহ্পাক তার কিছু নিদর্শনের কথা বলেছিলেন।
,
ক্রিকেটার সাইদ আনোয়ারকে একবার এক ছেলে প্রশ্ন করেছিল, ক্রিকেট খেলে জীবনে অনেক কিছুই পেয়েছেন। কিন্তু পরকালের জন্য কী করলেন?’
এই একটি মাত্র প্রশ্ন তার জীবন বলদে দিল। তারপর থেকে ইসলামের দাওয়াত দিতে শুরু করলেন।
,
বাংলাদেশে লাভলেইন মসজিদে এসে বলেছিলেন, অনেক সময় ব্যস্ততার কারণে অনেকের সাথে কথা বলা সম্ভব হয় না। ভিড়ের মাঝে অনেক ভক্তদের সাথে হাত মেলানো সম্ভব হয় না। না জানি কত কষ্ট তাদের মনে ! আল্লাহ্পাক যেন ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখেন।
,
আমি যখন আমার চেয়ে উপরস্থ এবং নিচস্থ কারো সাথে কথা বলি সব সময় নবীজির এই উক্তিটি স্মরণ করি- যার ভেতরে দানা পরিমাণ অহংকার থাকবে সে জান্নাতে প্রবেশ করবে না। কোন বিখ্যাত ব্যক্তি অথবা আমার চেয়ে উপরস্থ কোন মানুষের ভেতরে অহংবোধ দেখা মাত্রই আমি বুঝে ফেলি এই মানুষটি আমার নবীর শত্রু। আমার নবীর শত্রু যত বিখ্যাতই হোক না কেন কোনদিন আমার পছন্দের মানুষ হতে পারে না।
,
সেই রাজা এবং তার চাকরের কথা মনে আছে ? ছোটবেলায় পড়েছিলাম। চাকরটি প্রায় ভাবত, রাজার বিছানায় ঘুমাবার শান্তি কেমন হতে পারে !
,
একদিন রাজার অনুপস্থিতিতে তার চাকর রাজার বিছানায় শুয়ে পড়ল। শোবা মাত্রই সে প্রচণ্ড আরামে ঘুমিয়ে গেল। হঠাৎ রাজা ফিরে এসে দেখতে পায় - তার চাকরটি তার বিছানায় শুয়ে আছে ! তিনি ক্ষুদ্ধ হয়ে চাকরটিকে চাবুক দিয়ে বেত্রাঘাত করতে লাগলেন। চাকরটি আঘাতে একবার কেঁদে উঠে আবার একবার হেসে উঠে।
,
অবাক হয়ে রাজা জিজ্ঞসা করলেন , তুমি একি সাথে কাঁদছো আবার একবার হাসছো কেন ?
,
চাকরটি জবাব দিল, আমার যতই শাস্তিই হোক না কেন রাজার বিছানায় আমি একদিনের জন্য হলেও ঘুমিয়েছি এই আনন্দে হাসছি। আর কাঁদছি কারণ আমার এই সামান্য অপরাধের শাস্তি আমি দুনিয়াতেই পেয়ে গেলাম। আমাকে এভাবে মারার অপরাধে আল্লাহ্ আপনাকে মৃত্যুর পর যে শাস্তি দিবেন তা মনে করেই আমি আপনার জন্য কাঁদছি।
,
সাফল্য ব্যার্থতা বলে আসলে কিছু নেই। জীবনের মূল বক্তব্য- কবর।
জন্মের আজান আদায় হয় জানাযায়। জন্মের ঋণ শোধ হবে মৃত্যুতে। এটাই সত্য। বাকি সব মিথ্যা।