পৃথিবীতে যত মানুষ রাগের মাথায় কিংবা ঠাণ্ডা মাথায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়ে; এরা প্রত্যেকেই একটা পর্যায় শ্বাসকষ্ট সহ্য করতে না পেরে বাঁচার চেষ্টা করে।

পৃথিবীতে যত মানুষ রাগের মাথায় কিংবা ঠাণ্ডা মাথায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলে পড়ে; এরা প্রত্যেকেই একটা পর্যায় শ্বাসকষ্ট সহ্য করতে না পেরে বাঁচার চেষ্টা করে।

 উঁচু ব্রিজ থেকে লাফ দেয়ার কাজটা সে ঝোঁকের বসে করে ফেলে। অক্সিজেনের অভাবে যখন তার দম বন্ধ হয়ে আসে তখনই তার হুশ ফিরে। একটা গাছের পাতা পেলেও সেটাকে দু হাতে আকড়ে ধরে ভেসে থাকতে চায়
,
পায়ের নিচে এক দানা বালুর স্পর্শ পেলেও সেটার উপর ভর দিয়ে এই যাত্রায় বেঁচে যেতে চায়। ডুবে যাবার ঠিক আগ মুহূর্তে একবার মাথা উঁচিয়ে পৃথিবীর দিকে তাকায়। সবাই জানবে মানুষটা মরতে চেয়েছিল ! আসলে মানুষটা বাঁচতে চেয়েছিল।
,

 
 হুট করে গায়ে কেরাসিন দিয়ে আগুন জ্বালিয়ে দেয়াটা সহজ। আগুনে যখন চোখ, মুখ , জিহ্বা পুড়ে পুড়ে ধোঁয়া বের হয় কিংবা মাথার ভেতরে মোগজ গলতে থাকে তখন তাদের হুশ ফিরে আসে।
,
সামান্য মোমের আগুনে ৩০ সেকেন্ড আঙুল দিয়ে রাখতে পারো না; তুমি কীভাবে চামড়ার ভেতরে শিরায় শিরায় দাউ দাউ আগুন সহ্য করবে ?
,
তাদের এই সহ্য করার ব্যাপারটি এখানেই শেষ না। মাত্র শুরু। দুই মিনিটের আবেগ কন্ট্রোল করতে না পারার পরিণতি যে কী ভহাবহ তা রাসুললুল্লাহর কথা থেকেই আঁচ করা যায়।
,
রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন -
,
ক) যে ব্যক্তি নিজেকে পাহাড়ের ওপর থেকে নিক্ষেপ করে আত্মহত্যা করে, সে জাহান্নামের মধ্যে সর্বদা ঐভাবে নিজেকে নিক্ষেপ করতে থাকবে।
,
খ) যে ব্যক্তি বিষপান করে আত্মহত্যা করেছে সেও জাহান্নামের মধ্যে সর্বদা ঐভাবে নিজ হাতে বিষপান করতে থাকবে।
,
গ) যে কোন ধারালো অস্ত্র দ্বারা আত্মহত্যা করেছে তার কাছে জাহান্নামে সে ধারালো অস্ত্র থাকবে যার দ্বারা সে সর্বদা নিজের পেটকে ফুঁড়তে থাকবে।
,
ঘ) যে ব্যক্তি ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে সে দোজখে অনুরূপভাবে নিজ হাতে ফাঁসির শাস্তি ভোগ করতে থাকবে।
,
মরে যেতে চাওয়া এই সব মানুষ গুলো অভিমানি। রাগ, হতাশা, আবেগ কন্ট্রোল করতে না পেরে একটা কিছু করে বসে। তারা মনে করে বেঁচে থেকে শুধু শুধু কষ্ট পাবার কোনই মানে হয় না; বিশ্বাস কর, তারা প্রত্যেকেই মরে যাবার আগ মুহূর্তে বাঁচার জন্য ছটফট করে।
,
মোরগ জবাই করার পর ড্রামে রেখে ঢাকনা লাগিয়ে দিলে দেখবে ড্রামটা নড়ছে। ভেতর থেকে ছটফট শব্দ হচ্ছে। বোকা মানুষ গুলো নিজেরাই নিজেদের জবাই করে ড্রামের ভেতর বসে ঢাকনা লাগিয়ে দেয়। বাইরে থেকে একটু আকটু শব্দ হবে। ড্রামটা কিছুক্ষণ নড়বে। কেউ জানবে না মানুষটা আসলে বাঁচতে চেয়েছিল। কেউ না।
সে যদি তার এই মৃত্যুযাত্রার কোন ভিডিও রেকর্ড করে এই কাজটি সম্পন্ন করত তাহলে পৃথিবীর মানুষ দেখতে পেত; মরে যেতে চাওয়া এই মানুষটা কিভাবে বাঁচতে চেয়েছিল।
,

zunayed evan
সংগ্রহ: ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক এর ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে । 
গল্প আমাকে ভাবতে শিখিয়েছে। গল্প আমাকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছে। গল্প আমাকে কল্পনা করতে শিখিয়েছে। গল্প আমাকে গল্প বলতে শিখিয়েছে।

গল্প আমাকে ভাবতে শিখিয়েছে। গল্প আমাকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছে। গল্প আমাকে কল্পনা করতে শিখিয়েছে। গল্প আমাকে গল্প বলতে শিখিয়েছে।

 রাতের খাবার শেষ হতে না হতেই এ ঘর ও ঘর থেকে, এ বাড়ী ও বাড়ী থেকে চাঁচী, খালারা চলে আসতো। সেই সাত সকালে শুরু হওয়া তাদের লম্বা দিন শেষ হয়েছে! এখন কিছুটা বিশ্রাম। আম্মুকে ঘিরে বসতো। শীত কাল হলে মাঝখানে গরম ছাইয়ের একটা ‘আইলা’ থাকতো। গরম কালে উঠানে বা বারান্দায় খোলা হাওয়ায়। আমি আম্মার কোল ঘেঁষে বসতাম। আম্মু মাঝে মাঝে বিরক্ত হতো। আমি সে সব পাত্তা দিতাম না। আরো ঘেঁষে বসতাম। আম্মার ’আম্মু- আম্মু’ গন্ধ আমার নাকে লাগতো। আমি নিশ্চিন্ত হতাম। আম্মু গল্প শুরু করতো। “সে অনেক আগের কথা…”
,
কত্তো গল্প যে শুনেছি! তার হিসাব নেই। রাজা বাদশার রূপকথা। সাত ভাই চম্পা। গাজী-কালু-চম্পাবতি। নবীজির গল্প। সেই যে হরীণ একটা বাধা থাকতো। ইউনুস (আঃ) এর মাছের পেটে যাওয়ার গল্প। মুসা (আঃ) এর নীল নদ পার হওয়ার গল্প।

,

 
 দেশ-বিদেশের গল্প বলতো। সাদা বিট্রিশদের গল্প। খান সেনাদের গল্প। শেখের ব্যাটার বীরত্বের গল্প। মুক্তিযূদ্ধে সোহাগপুরে পালিয়ে বেরানোর গল্প। চুয়াত্তরে দুঃসময়ের গল্প। আরো আগের টাইটানিকের গল্প। বই-পত্র লাগতো না। আমার আম্মু মুখে মুখে নিজের ভাষায় গল্প বলতো। আমি বিস্ময় নিয়ে শুনতাম। এক মনে শুনতাম। গল্পে আনন্দ থাকতো। দুঃখ থাকতো। সেসব অনুভুতি হারিকেনের রহস্যময় আলোয় আম্মুর চেহারায় আর গলার স্বরে আরো রহস্যময় লাগতো। আম্মুর চোখ চক চক করতো। আমি গল্পের ভেতরে ঢুকে যেতাম। আমি গল্পের আঙ্গিনায় হাঁটতে থাকতাম। আমি গল্পের মানুষের সংগে ঘুরে বেড়াতে থাকতাম।
,
গল্প শুনতে শুনতে আমাদের ছোটোদের চোখে ঘুম চলে আসতো। আমি প্রানপন চেষ্টা করতাম চোখ খোলা রাখতে। পারতাম না। ঝিমিয়ে পড়তাম। কখন যে আম্মু আমাকে ধরে এনে খাঁটে শুইয়ে দিতো তা আর মনেই থাকতো না। এক্কেবারে সকাল বেলা ঘুম ভাঙ্গতো।
,
গল্প আমাকে ভাবতে শিখিয়েছে। গল্প আমাকে স্বপ্ন দেখতে শিখিয়েছে। গল্প আমাকে কল্পনা করতে শিখিয়েছে। গল্প আমাকে গল্প বলতে শিখিয়েছে। এই অসম্ভব অনিশ্চিত পৃথিবীতে গল্প আমাকে একটু জিরোনোর জায়গা করে দিয়েছে।
”Perhaps it is how we are made; perhaps words of truth reach us best through the heart, and stories and songs are the language of the heart.”
আসুন একটা গল্প বলি-
সন্ধ্যা লাগলেই বাসায় ফেরার নিদের্শ ছিলো। বাড়ীতে তখনও বিদ্যুৎ আসেনি। হারিকেন চলে আসতো ঘরে ঘরে। হাত-মুখ ধুয়ে ঘরে আসলে প্রথমে আম্মু ভালো ভাবে সারা শরীর চেক করতো। সারাদিনে কোথায় কোথায় কেঁটে-ছড়ে গেছে। ‘জামবাক’ লাগিয়ে দিতো। তারপর পড়তে বসতাম। অংকের যে সমস্যায়টায় আমি দীর্ঘ দিন ভুগেছি সেটা হলো কোনটা পাঁচ আর কোনটা ছয়!! আম্মু পাঁচ বা ছয় লিখতে বললেই জিজ্ঞেস করতাম ’বন্ধ’ না ’খোলা’? আম্মু বন্ধ বললে ৫ (মুখটা বন্ধ) আর খোলা বললে ৬ (মুখটা খোলা) লিখতাম। এই ভাবে ঘন্টা খানেক কসরৎ করার পর রাতের খাবার।
,

,
টিভি দেখা শেষ হলে, পত্রিকা পড়া শেষ হলে, এসএমএস করা শেষ হলে, ঝগড়া করা শেষ হলে, এই ফেইসবুক থেকে উঠে…বেশী না মাত্র মিনিট বিশেক…..আপনার প্রিয় সন্তানকে, প্রিয় মানুষকে পাশে নিয়ে বসুন। যে কোনো একটা গল্প বলুন।
দেখবেন ভালো লাগছে। গল্প যে আমাদের সবার হৃদয়ের ভাষা।

(সর্বোপরি লেখাটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন।)
সংগ্রহ: ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক এর ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে ।
খেজুরের ৫৩টি উপকারিতা

খেজুরের ৫৩টি উপকারিতা

নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রিয় ফল ছিল খেজুর। তিনি প্রতিদিন সকালে ৭টি খেজুর খেয়ে নাস্তা করতেন। নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি রমযানের রোযায় সকল মুমিন মুসলমানদেরকে খেজুর ও পানি দিয়ে ইফতার করতে বলতেন। একবার তিনি বলেছিলেন কারো বাড়িতে যদি অল্প কিছু খেজুর থাকে তবে তাকে গরীব বলা যাবে না।
নিম্নে খেজুরের সংক্ষিপ্ত ৫৩টি উপকারিতার কথা বর্ণনা করা হলো:

 
(১) খাদ্যশক্তি থাকায় দুর্বলতা দূর হয়
(২) স্নায়ুবিক শক্তি বৃদ্ধি করে
(৩) রোজায় অনেকক্ষন খালি পেটে থাকা হয় বলে দেহের প্রচুর গ্লুকোজের দরকার হয়
(৪) খেজুরে অনেক গ্লুকোজ থাকায় এ ঘাটতি পূরণ হয়
(৫) হৃদরোগীদের জন্যও খেজুর বেশ উপকারী
(৬) খেজুরের প্রচুর খাদ্য উপাদান রয়েছে
(৭) খেজুর রক্ত উৎপাদনকারী
(৮) হজমশক্তি বর্ধক, যকৃৎ ও পাকস্থলীর শক্তিবর্ধক
(৯) রুচি বাড়ায়
(১০) ত্বক ভালো রাখে
(১১) দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি করে
(১২) রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
(১৩) পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী
(১৪) ফুসফুসের সুরক্ষার পাশাপাশি মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধ করে
(১৫) অন্তঃসত্ত্বা নারীর সন্তান জন্মের সময় খেজুর খেলে জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে, প্রসব হতে সাহায্য করে
(১৬) প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তক্ষরণ কমিয়ে দেয়।
(১৭) খেজুরে আছে ডায়েটরই ফাইবার যা কলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়।
(১৮) খেজুর লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখে।
(১৯) নারীদের শ্বেতপ্রদর ও শিশুর রিকেট নিরাময়ে খেজুরের কার্যকারিতা প্রশ্নাতীত।
(২০) তাজা খেজুর নরম এবং মাংসল যা সহজেই হজম হয়।
(২১) খেজুরে আছে ডায়েটরই ফাইবার যা কলেস্টোরল থেকে মুক্তি দেয়।
(২২) ভিটামিন-এ সমৃদ্ধ এই ফল দৃষ্টিশক্তির জন্য গুরুত্বপূর্ণ।
(২৩) খেজুর লাংস ও ক্যাভিটি ক্যান্সার থেকে শরীরকে দূরে রাখে।
(২৪) আজওয়া খেজুর বিষের মহৌষধ।
(২৫) মুখের অর্ধাঙ্গ রোগ, পক্ষঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারী। খেজুরের বিচিও রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
(২৬) পাতলা পায়খানা বন্ধ করে।
(২৭) এর চুর্ণ মাজন হিসেবে ব্যবহার করলে দাঁত পরিষ্কার হয়।
(২৮) খেজুর পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমায় উপকারী।
(২৯) সারাদিন রোজা রাখার পর পেট খালি থাকে বলে শরীরে গ্লুকোজের প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়। খেজুর সেটা দ্রুত পূরণে সাহায্য করে।
(৩০) তুলনামূলকভাবে শক্ত খেজুরকে পানিতে ভিজিয়ে (সারা রাত) সেই পানি খালি পেটে খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।
(৩১) পেটের ভেতরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের ক্যানসারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে খেজুর। এছাড়াও মুখগহ্বরের ক্যান্সার রোধেও এই ফল বেশ কার্যকরী।
(৩২) মুখের লালাকে ভালোভাবে খাবারের সঙ্গে মিশতে সাহায্য করে খেজুর। ফলে বদহজম দূর হয়। হৃদরোগ কমাতেও খেজুর বেশ উপকারী।
(৩৩) উচ্চমাত্রার শর্করা, ক্যালরি ও ফ্যাট সম্পন্ন খেজুর জ্বর, মূত্রথলির ইনফেকশন, যৌনরোগ, গনোরিয়া, কণ্ঠনালির ব্যথা বা ঠান্ডাজনিত সমস্যা, শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধে বেশ কার্যকরী।
(৩৪) নেশাগ্রস্তদের অঙ্গক্ষয় প্রতিরোধ করে খেজুর। স্বাস্থ্য ভালো করতে বাড়িতে তৈরী ঘিয়ে ভাজা খেজুর ভাতের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন।
(৩৫) খেজুর মস্তিষ্ককে প্রাণবন্ত রাখে খেজুর।
(৩৬) ক্লান্ত শরীরে যথেষ্ট পরিমাণ শক্তির যোগান দেয় খেজুর।
(৩৭)সুস্থ হৃদপিন্ডে দেহযন্ত্রে স্বাচ্ছন্দ এবং সতেজ বিধান করে এমন শক্তিদায়ক বা বলবর্ধক ঔষধ হিসেবে খেজুরের জুড়ি নেই।
(৩৮) যাদের হার্টের সমস্যা আছে তাদের জন্য খেজুর খুবই উপকারী।
(৩৯) প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেজুর ব্লেন্ড করা জুস খেলে হার্টের সমস্যায় ভুক্তভোগী ব্যক্তি ভাল সমাধান পাবেন।
(৪০) খেজুরে প্রচুর পরিমাণ ক্যালরি থাকে বিধায় যারা একটু দূর্বল স্বাস্থ্যের অধিকারী, সামান্য পরিশ্রমে হয়রান হয়ে যায় তাদের জন্য খেজুর একটি উৎকৃষ্ট পথ্য।
(৪১) ৭/৮ মাস সময় থেকে গর্ভবতী মায়েদের জন্য খেজুর একটি উৎকৃষ্ট খাদ্য। এসময় গর্ভবতী মায়েদের শরীরে অনেক দুর্বলতা কাজ করে। তখন খেজুর মায়েদের শরীরের এই (৪২) দুর্বলতা কাটাতে অনেক সাহায্য করে এবং ডেলিভারীর পর মায়েদের অতিরিক্ত রক্তপাত বন্ধ করতে ও খেজুর সহায়ক ভূমিকা পালন করে এবং পরবর্তী সময়ে শিশুর প্রয়োজনীয় পুষ্টির জন্য মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধিতে খেজুর কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
(৪৩) দেহকে সচল ও কার্যক্ষম রাখতে শক্তির প্রয়োজন। এর অভাবে দৈহিক বৃদ্ধি ব্যাহত হয়,শরীর দুর্বল হয়ে পড়ে এবং মানসিক অবসাদ সৃষ্টি হয়। এসব ক্ষেত্রে শর্করা জাতীয় খাদ্য শক্তির উৎস হিসেবে কাজ করে।আর এই শর্করা জাতীয় খাদ্য হিসেবে খেজুর খাদ্য শক্তির।

সংগ্রহ: জনাব Ali Hanjala এর ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে

যে করেই হোক বিয়ে করুন। কপাল ভালো হলে আপনি সুখী হবেন আর কপাল খারাপ হলে হবেন দার্শনিক।


যে করেই হোক বিয়ে করুন। কপাল ভালো হলে আপনি সুখী হবেন আর কপাল খারাপ হলে হবেন দার্শনিক।
-সক্রেটিস (৪৭০/৪৬৯-৩৯৯ খ্রিষ্টপূর্ব), গ্রিক দার্শনিক

অবিবাহিত লোকজনের ওপর বেশি করে কর আরোপ করা উচিত। অল্প কজন মানুষ অন্যদের চেয়ে বেশি সুখে থাকবেন, এটা তো অবিচার।
-অস্কার ওয়াইল্ড (১৮৫৪-১৯০০),আইরিশ লেখক

বিয়ে আসলে যুদ্ধে যাওয়ার মতো রোমাঞ্চকর গল্প।
-জি কে চেস্টারটন (১৮৭৪-১৯৩৬),ইংরেজ লেখক

বিয়ে করা আসলে নতুন ঘোড়া কেনা বা অপরিচিত নাপিতের কাছে চুল কাটানোর মতো অভিজ্ঞতা।
-ডব্লিউ সি ফিল্ডস (১৮৮০-১৯৪৬),মার্কিন অভিনয়শিল্পী

যিনি যুদ্ধে যাচ্ছেন বা বিয়ে করতে যাচ্ছেন, তাঁকে পরামর্শ না দেওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ।
-স্প্যানিশ প্রবাদ

ভালোবাসা হচ্ছে মাত্রাতিরিক্ত বিভ্রম আর এই বিভ্রম সারানোর উপায় হচ্ছে বিয়ে।
-কার্ল এম বাউম্যান (১৮৮৮-১৯৭৩),মার্কিন চিকিৎসক

সবাই বলে বিয়ে একটি মহৎ প্রতিষ্ঠান। আমি এখনই প্রতিষ্ঠান হতে রাজি নই।
-মে ওয়েস্ট (১৮৯৩-১৯৮০),মার্কিন অভিনয়শিল্পী

পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর খাবারের নাম ওয়েডিং কেক।
-জেমস থারবার (১৮৯৪-১৯৬১) মার্কিন কার্টুনিস্ট

বিয়ে এমন একটি চুক্তিপত্র, যেখানে একজন কোনো দিন জন্মদিন ভোলেন না, আরেকজন কোনো দিন জন্মদিন মনে রাখেন না।
-অগডেন ন্যাশ (১৯০২-১৯৭১), মার্কিন কবি

বিয়ে আসলে তিন রিংয়ের সার্কাস। ‘এনগেজমেন্ট রিং’, ‘ওয়েডিং রিং’ আর ‘সাফারিং’।
-মিল্টন বার্লে (১৯০৮-২০০২),মার্কিন অভিনয়শিল্পী

একজন অবিবাহিত তিনিই, যিনি একই ভুল দ্বিতীয়বার করেন না।
-ফিলিস ডিলার (১৯১৭-২০১২),মার্কিন অভিনয়শিল্পী

আমার বাসায় আমিই কর্তা। আমার স্ত্রী শুধু সিদ্ধান্ত নেন।
-উডি অ্যালেন (জন্ম: ১৯৩৫), মার্কিন অভিনয়শিল্পী

ইংরেজি ভাষায় ‘আই অ্যাম’ একটি ছোট বাক্য আর বিবাহিত জীবনে ‘আই ডু’ সবচেয়ে বড় বাক্য নয় কি?
-জর্জ কার্লিন (১৯৩৭-২০০৮), মার্কিন অভিনয়শিল্পী

সূত্র: ব্রেইনি কোটস ডটকম, যুক্তরাষ্ট্র
সংগ্রহ: জনাব Alamgir Pasha এর ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে।
দুনিয়ার সবচেয়ে ভাগ্যবান ব্যক্তি সে, যে তার স্ত্রীর সত্যিকার ভালোবাসা পায়... . আবার সেই সবচেয়ে হতভাগা, যে সেই ভালোবাসার মুল্য দেয় না।

দুনিয়ার সবচেয়ে ভাগ্যবান ব্যক্তি সে, যে তার স্ত্রীর সত্যিকার ভালোবাসা পায়... . আবার সেই সবচেয়ে হতভাগা, যে সেই ভালোবাসার মুল্য দেয় না।

যে মেয়ে তার আপনজনকে ছেড়ে আসার মত এত বড় ত্যাগ স্বীকার করতে পারে, নিজে রাজা না হলেও সেই মেয়েকে রাণীর মত করে সারাজীবন একজন পুরুষের রাখা উচিত..
.
প্রেমিকার ভালোবাসা পাওয়া কঠিন হলেও স্ত্রীর ভালোবাসা পাওয়া অনেক সহজ...
.
দুনিয়ার সবচেয়ে ভাগ্যবান ব্যক্তি সে, যে তার স্ত্রীর সত্যিকার ভালোবাসা পায়...
.
আবার সেই সবচেয়ে হতভাগা, যে সেই ভালোবাসার মুল্য দেয় না।
একজন মেয়ের যখন বিয়ে হয়, সে তখন তার মা, বাবা, ভাই, বোন সবাইকে ছেড়ে চিরতরের জন্য এমন আরেকটি পরিবারে যায়, যে পরিবারের সাথে তার কোন রক্তের সম্পর্কই নেই।
.
রক্তের বন্ধন ছেড়ে চলে যাওয়া সহজ কথা না... যে যায় ও যারা বিদায় দেয়- তারাই শুধু এটার কষ্ট উপলব্ধি করতে পারে...
.
মেয়ের বিদায়ের সময় মার উচ্চস্বরে কান্না যেকোনো মৃত ব্যক্তির জন্য কান্নাকেও হার মানায়...
.
অনুষ্ঠান নিয়ে ব্যস্ত থাকা বাবা হয়তো মুখে হাসি ধরে রাখেন সারাদিন , কিন্তু দিনশেষে তিনি যখন একটু একা হয়ে যান, তার চোখ দিয়ে জল এমনি গড়িয়ে পড়ে...
.
"আপু, তাড়াতাড়ি বিয়ে কর। তোর বিয়েতে অনেক সাজবো" বলে যে ছোট বোনটি এতদিন ঘ্যান ঘ্যান করতো, সেও তখন মনে মনে বলে "আপু, কেন তুই আর কিছুদিন আমাদের মধ্যে থাকলি না"।
.
যে ভাইটি সারাদিন মারামারি করতো, বিভিন্নভাবে দুষ্টামি করতো, সেও রাতে বোনের ঘরের শুন্য বিছানার দিকে তাকিয়ে চোখ মুছতে মুছতে বলে, "আপু, আমি আর কখনো তোকে মারব না। তবুও তুই আমার কাছে থাক।"
.
একজন মেয়ে যখন তার শ্বশুর বাড়িতে আসে, সে একা আসে না... সাথে থাকে তার পরিবারের সকলের কান্না ও ভালোবাসা...

.

 সংগ্রহ: জনাব ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক এর ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে।
আসুন চাকুরীর পিছনে না ঘুরে, আত্নবলে বলিয়ান হয়ে স্বপ্নকে হাতের মুঠোয় নিয়ে আসি।

আসুন চাকুরীর পিছনে না ঘুরে, আত্নবলে বলিয়ান হয়ে স্বপ্নকে হাতের মুঠোয় নিয়ে আসি।

 স্বপ্ন পুরনের এক অপার সম্ভাবনা নিয়ে আমাদের যাত্রা । দক্ষতা ও সৃজনশীলতার অপূর্ব সমাহার আপনাকে নিয়ে যাবে সফলতার দ্বার প্রান্তে। তবে তার জন্যে সবার আগে চাই আপনার সময়োপযোগী সঠিক সিদ্ধান্ত।আগে একটু ভাবুন তো নিজে কি তাড়া করে ধরতে চান চাকুরী নামের অনিশ্চিত সোনার হরিন,নাকি নিজেই হয়ে উঠতে চান আত্ম বলে বলীয়ান একজন সফল উদ্যেক্তা।



আপনার যোগ্যতাই নির্ধারণ করবে আপনার আয়ের পরিধি।মাত্র ৩ মাসের ২-৪ ঘন্টার নিবেদিত চেষ্টাই আপনাকে যোগ্য করে তুলতে পারে,যা নির্ভর করে আপনার মেধা ও নিষ্ঠার উপর।

আত্ননির্ভরশীল হবার প্লাটফরম:


ফ্রিল্যানসিং করা,




১) ফ্রিল্যানসিং করা: ফ্রিল্যানসিং বর্তমানে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম যেখান থেকে আপনি ভাল একটি ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক যুবক এমাধ্যমে কাজ করে তাদের সংসার চালাচ্ছে। এর জন্য প্রথমেই যেটা দরকার সঠিক ভাবে প্রশিক্ষন গ্রহন করা। না শিখে এ সেক্টরে আয় করা যায় না। সুতরাং ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে আগে প্রশিক্ষন গ্রহন করুন তারপর আয় করুন। চাকুরী(গোলামীকে)না বলুন।
ফ্রিল্যানসিং সম্পর্কে কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে নিচে কমেন্টস করুন। অথবা আপনার যদি কিছু জানার বা বুঝার থাকে আমাকে ফোন করতে পারেন। পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করা হবে ।     01831522015 
ক্যানসার রোধের ৭ উপায়

ক্যানসার রোধের ৭ উপায়

ক্যানসারের মতো মারণব্যাধির শিকার হচ্ছেন যেকোনো বয়সের মানুষই। তবে গবেষকদের মতে ৫০ ঊর্ধ্ব মানুষেরাই সব থেকে বেশি এই মারণব্যাধি দ্বারা আক্রান্ত হচ্ছেন। ক্যানসারে প্রতিকার কোনোভাবেই করা যায় না।

কিন্তু তার মধ্যেও জীবন-যাপনের পরিবর্তন ঘটিয়ে কিছুটা হলেও এই মারণব্যাধির হাত থেকে রেহাই পাওয়া সম্ভব।
এই পরিবর্তনের ফলে পুরোপুরিভাবে আটকানো না গেলেও কিছুটা আটকানো যায় এই মরণব্যাধিকে-
১. যোগা সব রকম রোগ প্রতিরোধে সক্ষম। নিয়মিত যোগার ফলে ব্রেস্ট ক্যানসার এবং কোলোন ক্যানসারের হাত থেকে রেহাই পাওয়া যায়।
২. মাত্রাতিরিক্ত ওজন থাকার ফলেও অনেক সময় ক্যানসার হয়। ওজনের জন্য প্রোস্টেড, প্যানক্রিয়াস, ইউট্রাস, কোলোন এবং ওভারির ক্যানসার হতে পারে। এমনকি যে সমস্ত বয়স্ক মহিলাদের ওজন বেশি হয়ে যায়, তাঁরা ব্রেস্ট ক্যানসারের শিকার হন।
৩. অনেকক্ষণ ধরে শুয়ে, বসে থাকার ফলেও ক্যানসার হতে পারে। যেমন ধরুন প্রয়োজনের থেকেও বেশি পরিমাণে ঘরে বসে টিভি দেখা অথবা শুয়ে থাকার ফলে শরীর আস্তে আস্তে অকেজো হয়ে পড়ে। যার ফলে ক্যানসার অনেক তাড়াতাড়ি শরীরকে কাবু করে দেয়।
৪. খুব বেশি পরিমাণে তামাক জাতীয় দ্রব্য সেবন করা।
৫. খুব বেশি সময় রোদের মধ্যে থাকা। সূর্যের অতি বেগুনি রশ্মি ত্বকের ক্ষতি করে। যার ফলে ত্বক ক্যানসার হয়। রোদে বেরনোর সময় মুখে গায়ে ভালো ভাবে চাপা দিয়ে বেরন। আর অবশ্যই ছাতার ব্যবহার করবেন।
৬. প্রতিদিন অ্যালকোহল খাওয়ার ফলেও ক্যানসার হয়। নিয়মিত অ্যালকোহল গলা, মুখ প্রভৃতি স্থানে ক্যানসার হতে সাহায্য করে। যদি নিয়মিত অ্যালকোহল খান তাহলে ১ থেকে ২ গ্লাস খাবেন।
৭. যদি আপনার শরীরের ওপরে কোনো স্থানে অতিরিক্ত মাংস দেখতে পান তাহলে তা উপেক্ষা না করাই ভালো। যদি দেখেন ওই মাংসটিতে কোনো ব্যথা নেই এবং মাংসটির রঙ পরিবর্তন হতে শুরু করছে, তখন তাড়াতাড়ি ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কিন্তু যদি দেখেন মাংসপিণ্ডটির ওপরে লোম দেখতে পাওয়া যাচ্ছে, তাহলে বুঝবেন ওটা ক্যানসার নয়।
সংগ্রহ: জনাব Alamgir Pasha এর ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে।

কেউ যদি নিজের জীবনে উন্নতি করতে চায় তবে এর পেছনে মূল কারন ৪টি -

কেউ যদি নিজের জীবনে উন্নতি করতে চায় তবে এর পেছনে মূল কারন ৪টি এগুলো হচ্ছে।
১) সুযোগের প্রতি ক্ষীণদৃষ্টি দেয়া এবং তার সৎ ব্যবহার করা।
২) সুযোগ খুঁজতে থাকা, কখন আসবে তা আপনি জানেন না তাই সচেষ্ট থাকা।
৩) যেকোনো জিনিস বুঝতে জানা, বুঝার চেষ্টা করা।
৪) হেরে যেতে না জানা, যদি হেরে যেতে হয় তবে এতো জলদি কেনো? লেগে থাকতে জানতে হবে।
উপরের সব কিছু যে অনুসরন করবে সে কখনোই দরিদ্র হয়ে থাকবেনা। আর যে নিজের ৩৫ বছর বয়সেও দরিদ্র থাকে তা হলে সে সেটা প্রত্যাশাই করে। আপনি দরিদ্র কারন আপনার কোন উচ্চাকাঙ্ক্ষা নেই।
জ্যাক মা
আলিবাবা ডট কমের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান বিশ্বের সেরা ধনীদের একজন ।




আত্ননির্ভরশীল হবার প্লাটফরম:

ফ্রিল্যানসিং করা,





১) ফ্রিল্যানসিং করা: ফ্রিল্যানসিং বর্তমানে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম যেখান থেকে আপনি ভাল একটি ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক যুবক এমাধ্যমে কাজ করে তাদের সংসার চালাচ্ছে। এর জন্য প্রথমেই যেটা দরকার সঠিক ভাবে প্রশিক্ষন গ্রহন করা। না শিখে এ সেক্টরে আয় করা যায় না। সুতরাং ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে আগে প্রশিক্ষন গ্রহন করুন তারপর আয় করুন। চাকুরী(গোলামীকে)না বলুন।
ফ্রিল্যানসিং সম্পর্কে কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে নিচে কমেন্টস করুন। অথবা আপনার যদি কিছু জানার বা বুঝার থাকে আমাকে ফোন করতে পারেন। পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করা হবে ।     01831522015 

আপনার দরিদ্র হয়ে জন্মানোটা দোষের না কিন্তু দরিদ্র হয়ে থাকাটাই দোষের।


আপনি যদি একটি দরিদ্র ঘরে জন্ম নিয়ে নিজের ৩৫ বছর বয়সেও সেই দরিদ্রই থাকেন তবে দরিদ্র হয়ে থাকাটা আপনার কপালের দোষ নয়, আপনি এটি প্রত্যাশা করেন। কারন আপনি আপনার যুবক বয়সকে কোন কাজে লাগাতে পারেন নি, আপনি সম্পূর্ণ ভাবে সময়টা নষ্ট করে দিয়েছেন।
জীবনে অনেক উপরে উঠতে হলে ২৫ বছর থেকেই শুরু করুন, নিজে পরিকল্পনা করুন, তাই করুন যা আপনি উপভোগ করতে জানেন।


এগিয়ে যাও তা না হলে ঘরে ফিরে যাও।
আপনি গরীব কারন আপনার দূরদর্শিতার অভাব।
আপনি দরিদ্র কারন আপনি আপনার ভীরুতাকে জয় করতে পারেন নি।
আপনি গরীব কারন আপনি আপনার সর্বচ্চো ক্ষমতা, ব্যবহার করতে পারেন নি।
আপনি দরিদ্র তাই সবাই আফসোস করবে কেওই আপনাকে সচ্ছল বানিয়ে দিবেনা।
যখন আপনার বাবা মায়ের চিকিৎসা ব্যয় আপনি মিটাতে পারবেন না কেউই আপনাকে তা দিবেন না।
আপনি নিজের ৩৫ বছর বয়সেও যখন কোন উন্নতি করতে পারবেন না সবাই আপনাকে উপহাস ঠিকি করবে কিন্তু কেউই আপনাকে হাত ধরে এগিয়ে নিয়ে যাবেনা।
নিজের জন্য নিজেকেই এগিয়ে আসতে হবে। চিন্তা করতে হবে, ভাবনার সাথে প্রয়গিক বাস্তবতার সন্নিবেসন ঘটাতে হবে। 

আত্ননির্ভরশীল হবার প্লাটফরম:

 ফ্রিল্যানসিং করা: ফ্রিল্যানসিং বর্তমানে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম যেখান থেকে আপনি ভাল একটি ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক যুবক এমাধ্যমে কাজ করে তাদের সংসার চালাচ্ছে। এর জন্য প্রথমেই যেটা দরকার সঠিক ভাবে প্রশিক্ষন গ্রহন করা। না শিখে এ সেক্টরে আয় করা যায় না। সুতরাং ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে আগে প্রশিক্ষন গ্রহন করুন তারপর আয় করুন। চাকুরী(গোলামীকে)না বলুন।

ফ্রিল্যানসিং সম্পর্কে কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে নিচে কমেন্টস করুন। এ সম্পর্কে কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে নিচে কমেন্টস করুন। অথবা আপনার যদি কিছু জানার বা বুঝার থাকে আমাকে ফোন করতে পারেন। পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করা হবে ।      01831522015

 

 

আপনি বেকার কিংবা গরীব কারণ আপনি এটারই যোগ্য । এবং মুক্তির পথ.........................

নিজের পরিবারের দরিদ্রতা নিয়ে আফসোস না করে, নিজের দরিদ্রতার দোহাই দিয়ে অন্যের কাছ থেকে সুযোগ সুবিধা গ্রহনের চেষ্টা না করে, নিজেকে প্রস্তুত করুন, কঠিন পৃথিবীতে নিজের অবস্থান প্রস্তুত করুন। আর এজন্য প্রয়োজন প্রচুর পরিশ্রম, সাধনা। পরিশ্রমকারী ব্যক্তি কখনও ব্যর্থ হয়না, কোন না কোন রাস্তা তার জন্য খুলে যায় একদিন। বিল গেটস থেকে শুরু করে বড় বড় ব্যক্তিরা আজকের এ অবস্থানে আসতে পেরেছেন, শুধুমাত্র নিজেদের পরিশ্রমের কারনে।

জনপ্রিয় ট্রেডিং সাইট alibaba.com এর কর্ণধার এবং চীনা কোটিপতি জ্যাক মার গল্পটাও সেরকম। জ্যাক মাকে না চিনলেও alibaba.com চিনেনা, এরকম মানুষ কম পাওয়া যাবে। এ জ্যাক মা এখনকার অবস্থানে কখনও ছিলেননা। উনার আজকের এ উথ্থানটাই হয়েছে alibaba.com এর মাধ্যমে। যখন উনি এ ওয়েবসাইট নিয়ে ভাবেন, তখন চীনের ইন্টারনেট এত বেশি ব্যবহৃত হত না। সেই দেশে বসে এধরনের ওয়েবসাইটের কল্পনা করাটাও আসলে তখন অনেক রিস্কের ছিল। উনি এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে ২৫জন বন্ধুর সাথে আগে বসে মিটিং করেন। মজার বিষয় হচ্ছে ২৫জনের মধ্যে ২৪জনই এধরনের অবাস্তব স্বপ্নের ব্যাপারে নিরুৎসাহিত করেন। শুধু একজন তাকে তার লক্ষে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করেন। জ্যাক মা নিজেও তার লক্ষ্যের দিকে স্থীর থাকে, এবং প্রচুর পরিশ্রম শুরু করে দেন। উনি বলেন, আজ আলিবাবা আমাকে এই পর্যায়ে আনেনি আমি আলিবাবাকে এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছি। আপনাকে কেউই হাতে ধরিয়ে দিবেনা কিছু আপনার হাতে ধরে নেয়া জানতে হবে চেষ্টা করতে হবে। নিজের যুবক সময় কাজ করার সময়কে প্রকৃত কাজে লাগাতে হবে।

 

এবং মুক্তির পথ.........................

আমাদের দেশে বেকারত্ব একটি রোগ। আমরা সবাই কমবেশী এরোগে আক্রান্ত। চকুরী নাই, চকুরী নাই হাহকার চলছে চারদিকে। আচ্ছা লেখা পড়া করলেই যে চাকুরী করতে হবে, এটা কি কোন নিয়ম। আমরা ছোট বেলা থেকে একটি স্বপ্ন লালন করি আমাদের মনের মধ্যে, লেখা পড়া শেষ করে কোন অফিসে চকুরী করবো অথবা ডাক্তার, ইন্জ্ঞিনিয়ার অথবা ব্যারিষ্টার হবো । উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবো উচ্চ বেতনে চাকুরী করবো। কিন্তু লেখা পড়ার পাঠ শেষ করার পর চকুরী আর হয় না, আমরা হয়ে যাই সমাজের, পরিবারের বোঝা। তখন হয়ে যাই উচ্চ শিক্ষিত আবর্জনায়। কত না দ্বারে দ্বারে ধরনা দিচ্ছি একটা চাকুরীরর জন্য। আমাদের দেশে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ বেকার চাকুরী না পাওয়ার হতাশায় দিনের পর দিন ধুকে ধুকে মরছে। লেখাপড়া শেষ করেই আপনাকে কেন চকুরী করতে হবে, কেন আপনি চাকর হবেন ? কিন্তু হতাশ বেকার যুবকদের জন্য চকুরী ছাড়াও ইনকাম করার অনেক সুযোগ বাংলাদেশে আছে। একটু চোখ মেলে দেখুন, তাহলেই পেয়ে যাবেন আপনার কাংখিত আয় রোজগারের পথ। নিজের মধ্যে লুকাইত প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে আপনি স্বাধীনভাবে আয় রোজগার করতে পারেন, সংসার চালাতে পারবেন। এর জন্য দরকার আপনার দৃষ্টিভংগির পরিবর্তন করা। আপনাকে হতে হবে সৃষ্টিশীল। মনথেকে মুছে ফেলতে হবে চাকর হবার মনমানসিকতা। এবার আসুন আমি আপনাদের কিছু প্লাটফরম দেখাবো যেখান থেকে আপনি স্বাধীন ভাবে আয় রোজগার করে সংসার চালাতে পারবেন।

আত্ননির্ভরশীল হবার প্লাটফরম:

ফ্রিল্যানসিং করা,





১) ফ্রিল্যানসিং করা: ফ্রিল্যানসিং বর্তমানে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম যেখান থেকে আপনি ভাল একটি ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক যুবক এমাধ্যমে কাজ করে তাদের সংসার চালাচ্ছে। এর জন্য প্রথমেই যেটা দরকার সঠিক ভাবে প্রশিক্ষন গ্রহন করা। না শিখে এ সেক্টরে আয় করা যায় না। সুতরাং ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে আগে প্রশিক্ষন গ্রহন করুন তারপর আয় করুন। চাকুরী(গোলামীকে)না বলুন। এ সম্পর্কে কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে নিচে কমেন্টস করুন। অথবা আপনার যদি কিছু জানার বা বুঝার থাকে আমাকে ফোন করতে পারেন। পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করা হবে ।      01831522015



বেকারত্ব ? সহজ সমাধান।

বেকারত্ব ? সহজ সমাধান।


আমাদের দেশে বেকারত্ব একটি রোগ। আমরা সবাই কমবেশী এরোগে আক্রান্ত। চকুরী নাই, চকুরী নাই হাহকার চলছে চারদিকে। আচ্ছা লেখা পড়া করলেই যে চাকুরী করতে হবে, এটা কি কোন নিয়ম। আমরা ছোট বেলা থেকে একটি স্বপ্ন লালন করি আমাদের মনের মধ্যে, লেখা পড়া শেষ করে কোন অফিসে চকুরী করবো অথবা ডাক্তার, ইন্জ্ঞিনিয়ার অথবা ব্যারিষ্টার হবো । উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবো উচ্চ বেতনে চাকুরী করবো। কিন্তু লেখা পড়ার পাঠ শেষ করার পর চকুরী আর হয় না, আমরা হয়ে যাই সমাজের, পরিবারের বোঝা। তখন হয়ে যাই উচ্চ শিক্ষিত আবর্জনায়। কত না দ্বারে দ্বারে ধরনা দিচ্ছি একটা চাকুরীরর জন্য। আমাদের দেশে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ বেকার চাকুরী না পাওয়ার হতাশায় দিনের পর দিন ধুকে ধুকে মরছে। লেখাপড়া শেষ করেই আপনাকে কেন চকুরী করতে হবে, কেন আপনি চাকর হবেন ? কিন্তু হতাশ বেকার যুবকদের জন্য চকুরী ছাড়াও ইনকাম করার অনেক সুযোগ বাংলাদেশে আছে। একটু চোখ মেলে দেখুন, তাহলেই পেয়ে যাবেন আপনার কাংখিত আয় রোজগারের পথ। নিজের মধ্যে লুকাইত প্রতিভাকে কাজে লাগিয়ে আপনি স্বাধীনভাবে আয় রোজগার করতে পারেন, সংসার চালাতে পারবেন। এর জন্য দরকার আপনার দৃষ্টিভংগির পরিবর্তন করা। আপনাকে হতে হবে সৃষ্টিশীল। মনথেকে মুছে ফেলতে হবে চাকর হবার মনমানসিকতা। এবার আসুন আমি আপনাদের কিছু প্লাটফরম দেখাবো যেখান থেকে আপনি স্বাধীন ভাবে আয় রোজগার করে সংসার চালাতে পারবেন।
আত্ননির্ভরশীল হবার প্লাটফরম:

ফ্রিল্যানসিং করা,





১) ফ্রিল্যানসিং করা: ফ্রিল্যানসিং বর্তমানে একটি জনপ্রিয় মাধ্যম যেখান থেকে আপনি ভাল একটি ইনকাম করতে পারবেন। বাংলাদেশে অনেক যুবক এমাধ্যমে কাজ করে তাদের সংসার চালাচ্ছে। এর জন্য প্রথমেই যেটা দরকার সঠিক ভাবে প্রশিক্ষন গ্রহন করা। না শিখে এ সেক্টরে আয় করা যায় না। সুতরাং ভালো কোন প্রতিষ্ঠান থেকে আগে প্রশিক্ষন গ্রহন করুন তারপর আয় করুন। চাকুরী(গোলামীকে)না বলুন।
ফ্রিল্যানসিং সম্পর্কে কোন পরামর্শ বা মতামত থাকলে নিচে কমেন্টস করুন। অথবা আপনার যদি কিছু জানার বা বুঝার থাকে আমাকে ফোন করতে পারেন। পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করা হবে ।      01831522015 

জীবনে সুন্দর করে পথ চলার জন্য শ্রদ্ধেয় "মিস্টার ওয়ারেন এডওয়ার্ড বাফেট" এর খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা জেনে রাখুন, হয়ত আপনার জীবনে কাজে লাগবে।

জীবনে সুন্দর করে পথ চলার জন্য শ্রদ্ধেয় "মিস্টার ওয়ারেন এডওয়ার্ড বাফেট" এর খুবই গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা জেনে রাখুন, হয়ত আপনার জীবনে কাজে লাগবে।


"মিস্টার ওয়ারেন এডওয়ার্ড বাফেট" অ্যামেরিকার একজন অন্যতম খ্যতিনামা বিনিয়োগকারী এবং ধর্নাঢ্য ব্যবসায়ী। তিনি বিংশ শতাব্দীর সবচেয়ে সফল বিনিয়োগকারী ছিলেন।
"মিস্টার ওয়ারেন এডওয়ার্ড বাফেট" এর অসাধারন উক্তিঃ
১) উপার্জনঃ কখনই আয়ের একমাত্র উৎসের উপর নির্ভর করবেন না,অন্য একটি আয়ের উৎস তৈরি করুন।
২) খরচঃ আপনার যা প্রয়োজন নেই তা যদি আপনি ক্রয় করেন,তবে শীঘ্রই আপনার যা প্রয়োজন তা বিক্রি করতে হবে।
৩) সঞ্চয়ঃ খরচের পর যা অবশিষ্ট থাকে তা সঞ্চয় না করে বরং সঞ্চয়ের পর যা অবশিষ্ট থাকে তা খরচ করুন।
৪) ঝুঁকিঃ আপনার উভয় পা ডুবিয়ে দিয়ে কখনই নদীর গভীরতা মাপবেন না।
৫) বিনিয়োগঃ কখনই সব ডিম এক ঝুড়িতে রাখবেন না।
৬) প্রত্যাশাঃ সততা খুবই দামী একটি উপহার, তা কখনই সস্তা লোকদের নিকট থেকে আশা করবেন না।






Make money with World Mission 21 Limited.

Make money with World Mission 21 Limited.

World Mission 21 Limited একটি সরকারি অনুমোদিত ইলেক্ট্রনিকস প্রোডাকটিভিটি প্রতিষ্ঠান । আমাদের লক্ষ্য ক্রেতাকে উন্নতমানের পণ্য প্রদান করা এবং প্রতিটি ক্রেতাকে / বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষকে অর্থ উপার্জনের সুযোগ তৈরি করে দেওয়া । আমাদের পণ্যগুলো হচ্ছে CHILD LAPTOP, TABLET PC, MOBILE PHONE, NOTE BOOK, LAPTOP, TV, FRIDGE ইত্যাদি বিপণন এবং কমিশন প্রতিদিন,সাপ্তাহিক এবং মাসিক ভিত্তিতে । যে কেউ কোনো প্রকার বিপণন অভিজ্ঞতা ছাড়া বা কোনো শিক্ষাগত যোগ্যতা ছাড়া আমাদের সাথে যোগ দিতে পারেন, যদি নিজেকে একজন প্রতিষ্ঠিত মানুষ হিসেবে দেখতে চান ! আমাদের সাথে আপনি আপনার কাজের  মাধ্যমে সর্বোচ্চ ৪,০০০ টাকা উপার্জন করতে পারেন প্রতিদিন । যদি আপনি আমাদের সাথে অংশগ্রহন করতে চান কিংবা বিস্তারিত জানতে চান অথবা যদি কোন প্রকার প্রশ্ন থাকে, তাহলে কোন প্রকার দ্বিধা ছাড়া নিচের টেলিফোন নম্বরে যোগাযোগ করার জন্য অনুরোধ করা হচ্ছে ।  আমাদের লক্ষ আমরা সবাই এক সাথে সম্মিলিতভাবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করব ।
 IT'S YOUR TIME TO CHANGE YOUR LIFE....
যোগাযোগের টেলিফোন নম্বরঃ01831522015
মনের সন্তুষ্টি পাওয়া অনেক বড় ব্যপার।

মনের সন্তুষ্টি পাওয়া অনেক বড় ব্যপার।

মনের সন্তুষ্টি পাওয়া অনেক বড় ব্যপার। কি অদ্ভুত আমরা , যার দুই চোখ নাই সে শুধু বলে , আমরা দুইটা চোখ হলেই আমি পরিপূর্ণ হতাম।
যার পকেটে টাকা নাই সে শুধু বলে আমি ১০লাখ টাকা পেলেই জীবন গুছিয়ে নিতাম।
যে টয়োটা চালায়, সে শুধু বলে, যদি মার্সিডিজ থাকতো আমার।
সবাই সবার থেকেই নিজেকে সন্তুষ্ট করতে পারিনা।
কিন্তু সব কথার শেষ কথা হচ্ছে আমরা যে যেখানেই আছি সেখানেই নিজেকে সন্তুষ্ট করে রাখতে হবে তাহলেই জীবন হবে অনেক সুন্দর ইন শা আল্লাহ।
আমি নিজেই মাঝে মাঝে ভুলে যাই কিন্তু ভুললে চলবেনা। আমাদের সবাইকেই সন্তুষ্ট থাকতে হবে আমাদের জীবন নিয়ে।
and Trust me, This is the Secret of Happy Life.
- OR

 সংগ্রহ: জনাব Obidur Rahman এর ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে।
 


ধৈর্য ধরতে হবে আনলিমিটেড টাইম নিয়ে, ধৈর্যের আসলে কোনই লিমিট নাই।

ধৈর্য ধরতে হবে আনলিমিটেড টাইম নিয়ে, ধৈর্যের আসলে কোনই লিমিট নাই।

আমরা সবাই ভাবি যেন আমাদের জীবন টা হয় সপ্নের মত।কিন্তু না চাইলেও জীবন আসলে সেই দুঃস্বপ্নে পরিণত হয় যে দুঃস্বপ্নে কিনা আমরা কেউ ই দেখতে চাইনা। এই নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করার মানে নাই। ৯৯% মানুষের ই জীবনে সমস্যা থাকে। সমস্যা আসলে এমন না যে শুধু আপনার জীবনেই আছে। সমস্যা নিয়ে সময় নষ্ট না করে, জীবনে গুছানোর কাজে সব সময় লেগে থাকতে হবে কেননা খারাপ সময় এর সব চেয়ে ভাল দিক টা হচ্ছে , তা একদিন শেষ হবেই ইনশাআল্লাহ। আমরা আরও একটা কথা বলি যে, ধৈর্যের একটা লিমিট আছে, কিন্ত আসল কথা হচ্ছে, ধৈর্যের আসলে কোনই লিমিট নাই। ধৈর্য ধরতে হবে আনলিমিটেড টাইম নিয়ে, আল্লাহ আপনার জন্যে তাই করবেন যা আপনার জন্যে ভাল হবে কখনও নিরাশ হবেন না। ইন শা আল্লাহ ভাল সময় সবারই আসবে। সংগ্রহ: জনাব Obidur Rahman এর ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে।


 ক্যান্সার রোধ করে টমেটো

ক্যান্সার রোধ করে টমেটো

আপনি জানেন কি ক্যান্সার রোধ করে টমেটো?
===============================
টমেটো দিয়ে শুধু মজাদার কেচাপ, সুপ কিংবা তরকারি হয় না, টমেটো ক্যান্সার প্রতিরোধেও কার্যকর। সম্প্রতি এক গবেষণার আলোকে বিষয়টি জানা গেছে। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে এএনআই।
আকর্ষণীয় স্বাদ, উচ্চ পুষ্টিমান এবং বহুবিধ উপায়ে ব্যবহারযোগ্যতার কারণে সর্বত্রই টমেটো জনপ্রিয়। এ সবজিতে প্রচুর পরিমাণে আমিষ, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন-এ এবং ভিটামিন-সি রয়েছে। গবেষকরা জানিয়েছেন, টমেটোর বিশেষ উপাদান ফুসফুস, পাকস্থলী, অগ্ন্যাশয়, কোলন, স্তন, মূত্রাশয়, প্রোস্টেট ইত্যাদি অঙ্গের ক্যান্সার প্রতিরোধে সাহায্য করতে পারে
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের একদল গবেষক টমেটোর ক্যান্সারের বিরুদ্ধে কার্যক্ষমতার প্রমাণ পেয়েছেন। বেশ কয়েক বছরের এ গবেষণাটি করা হয়েছে ইউনিভার্সিটি অব ইলিনয়েসের গবেষকদের তত্ত্বাবধানে।
http://lifelongevergreen.blogspot.com/
গবেষকরা জানিয়েছেন, টমেটোয় তারা লাইকোপেন নামে বায়োঅ্যাকটিভ রেড পিগমেন্ট পেয়েছেন। এটি প্রস্টেট টিউমার বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত করে। গবেষকরার এর কারণ হিসেবে জানতে পেরেছেন, লাইকোপেন রাসায়নিক কাঠামোতে পরিবর্তন ঘটিয়ে প্রভাব বিস্তার করে।
গবেষকরা লাইকোপেন দেহে গ্রহণ করার বিভিন্ন প্রভাব বিশ্লেষণ করেন। এতে তারা উপাদানটি কত তাড়াতাড়ি দেহে গৃহীত হয় এবং দেহ থেকে বেরিয়ে যায়, সে বিষয়েও তথ্য সংগ্রহ করেন।
ভবিষ্যতে গবেষকরা টমেটো সম্পর্কে আরো তথ্য সংগ্রহ করবেন বলে জানিয়েছেন। এতে তারা লাইকোপেন কী উপায়ে প্রোস্টেট ক্যান্সার কমায় সে বিষয়ে বিস্তারিত জানবেন এবং তা কীভাবে প্রয়োগে ক্যান্সার সম্পূর্ণ নিরাময় করা যাবে, সে বিষয়ে অনুসন্ধান করবেন। এছাড়া এ থেকে কার্যকর ক্যান্সারের ওষুধ তৈরির সূত্রও অনুসন্ধান সহজ হবে।
গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে আমেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনে।
 সংগ্রহ.
আইনস্টাইনের কিছু শিক্ষামূলক উক্তি:

আইনস্টাইনের কিছু শিক্ষামূলক উক্তি:


✬ ‘‘যারা আমাকে সাহায্য করতে মানা করে দিয়েছিল আমি তাদের প্রতি কৃতজ্ঞ, কারন তাদের ‘না’ এর জন্যই আজ আমি নিজের কাজ নিজে করতে শিখেছি।’’



=========================
জীবনটাকে সুখী ও সফল করার শিক্ষা কিন্তু অনেক জ্ঞানীগুণী মানুষই আমাদের দিয়ে গেছেন। কিন্তু আমরা তার কোনোটাই কাজে লাগাই না। বিখ্যাত মানুষজনের অনেক উক্তি আমাদের জীবন সম্পর্কে অনেক শিক্ষা দেন, কিন্তু আমরা তা এড়িয়ে যাই। আজকে বিখ্যাত বিজ্ঞানী ‘অ্যালবার্ট আইনস্টাইনের’ এমনই কিছু শিক্ষামূলক উক্তি উপস্থাপন করছি যা আমাদের জীবন সম্পর্কে ভালো ধারণা দেবে।
নিজের কৌতূহলকে অনুসরণ করো:
--------------------------------
“I have no special talent. I am only passionately curious”
অ্যালবার্ট আইনস্টাইন মনে করতেন তার মধ্যে কোনো বিশেষ প্রতিভা নেই। তিনি শুধুই নিজের কৌতূহলকে অনুসরণ করতেন, কৌতূহল মেটানোর জন্যই তার এতো সব কাজ করা। তিনি তার উক্তি দিয়ে বলতে চেয়েছেন, যে ধরণের কৌতূহলই হোক না কেন তা অনুসরণ করে ভেতরের মূল কাহিনী বের করা উচিৎ। এতে করে জীবনের অনেক সমস্যার সমাধান খুঁজে পাওয়া সম্ভব।
সমস্যাটিকে সময় দেয়া
--------------------------------
“It’s not that I’m so smart; it’s just that I stay with problems longer.”
নিজেকে অনেক বেশি বুদ্ধিমান বলে কখনোই আখ্যায়িত করতে চাননি তিনি। তার মতে একটি সমস্যার সমাধান তখনই হবে যখন তার পেছনে আপনি সময় দেবেন। সেই সমস্যার সমাধান নিয়ে ভাবতে থাকবেন। যে বিষয়টি নিয়ে আপনি বিভিন্ন উপায়ে ভাবছেন তার কোনো না কোনো উপায় আপনার সমস্যাটি সমাধান করবেই। কিন্তু আপনি শুরুতেই তা নিয়ে ভাবনা ছেড়ে দিলে এর সমাধান খুঁজে পাবেন না কখনোই।
ভুল করুন
----------------
“A person who never made a mistake never tried anything new.”
আমরা মনে করি ভুল করলে আমরা ছোটো হয়ে যাবো, অন্যেরা আমাদের নিয়ে মজা করবে, কে কী বলবে ইত্যাদি। কিন্তু, সত্যিকার অর্থেই যিনি কোনো ভুল করেননি তার অর্থ হচ্ছে তিনি কখনোই নতুন কিছু করার চেষ্টা করেননি। তিনি যা পারেন তার মধ্যেই সীমাবদ্ধ আছেন। অর্থাৎ এই চিন্তা করে আমরা নিজেরাই নিজেদের প্রতিভাকে সীমাবদ্ধ করে পিছিয়ে পড়ছি। নতুন কিছু করে জীবনটাকে উন্নত করার চেষ্টাই করছি না।
নিজের মূল্য নিজে তৈরি করুন
--------------------------------
“Strive not to be a success, but rather to be of value.”
অনেকেই আছেন যিনি শুধুমাত্র সফলতার পেছনে ছুটে চলেন, বাদবাকি অন্য কিছু নজরেই পড়ে না। এতে করে তিনি কী হারাচ্ছেন তা বুঝতে পারেন না একেবারেই। হয়তো সফলতার পেছনে ছুটতে গিয়ে হারিয়ে ফেলছেন নিজের মূল্যবান কিছু, নিজের মান-সম্মান। সে কারণেই তার এই উক্তিটি, যার অর্থ হচ্ছে ‘ সফলতার পেছনে সংগ্রাম না করে, নিজের মান রাখার জন্য সংগ্রাম করা উচিৎ’।
কল্পনার অনেক ক্ষমতা
----------------
“Imagination is everything. It is the preview of life’s coming attractions. Imagination is more important than knowledge.”
কল্পনার রয়েছে অসীম ক্ষমতা। এটি জ্ঞানের চাইতেও বেশি পরিধি সম্পন্ন। কারণ যিনি সব দিক থেকে অনেক বেশি জ্ঞান অর্জন করেছেন, যার অভিজ্ঞতা অনেক বেশি সর্বক্ষেত্রে তিনিই অনেক কিছু নিজের ভেতর থেকে কল্পনা করতে পারেন। এবং সেই কল্পনাকে বাস্তবতায় রূপ দেয়ার চেষ্টা তখন অনেক প্রবল হয়ে ওঠে। এতে করেই মানুষ ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি দেখতে পায়। অনেক ক্ষেত্রে আপনি যখন কোনো ব্যাপার নিয়ে কল্পনা করবেন তখন এই ব্যাপারটি সম্পর্কে আপনার আরো বেশি জানার আগ্রহ বাড়বে। এজন্যেই তিনি বলেছেন, ‘কল্পনা জ্ঞানের চেয়ে আরো গুরুত্বপূর্ণ’।
অ্যালবার্ট আইনস্টাইন এর বিখ্যাত বানী বা উক্তি সমূহ .........
---------------------------------------.........................
✬ এই পৃথিবী কখনো খারাপ মানুষের খারাপ কর্মের জন্য ধ্বংস হবে না , যারা খারাপ মানুষের খারাপ কর্ম দেখেও কিছু করেনা তাদের জন্যই পৃথিবী ধ্বংস হবে।
✬ আমাদের রহস্যময়তার পরীক্ষণে প্রাপ্ত সবচেয়ে সৌন্দর্যময় জিনিসগুলো হলো শিল্প, বিজ্ঞান এবং বন্ধুত্ব।
✬ আমি ভবিষ্যত নিয়ে চিন্তা করিনা। এটা আসে যথেষ্ট তাড়াতাড়ি.
✬ একজন ব্যক্তি বসবাস শুরু করতে পারে, যখন তিনি নিজে বাইরে বাস করতে পারে.
✬ যেকোন বুদ্ধিমান বোকা জিনিষকে বড় করতে পারে ,আরো জটিল, এবং আরও তীব্র ।এটি একটি প্রতিভাকে স্পর্শ করে ,এবং সাহস অনেকটা বিপরীত দিকে অগ্রসর হয় ।
✬ দুর্বল মনোভাব হচ্ছে চরিত্রের দুর্বলতা .
✬ বাস্তবতা নিছক একটি বিভ্রম, যদিও এটি খুব স্থায়ী.
✬ বিশ্বের সবচেয়ে অজ্ঞেয় বিষয় তা বোধগম্য হয় না.
✬ ভালোবাসায় পতনের জন্য কোনোভাবেই আমরা মহাকর্ষ-অভিকর্ষকে দায়ী করতে পারি না।
✬ মহাকর্ষ দায়ী নয় প্রেমে পতনশীল মানুষের জন্য.
✬ শুধুমাত্র বাস্তব মূল্যবান জিনিস অনুভূতি হয়.
✬ সফল মানুষ হওয়ার চেষ্টা করার থেকে বরং মূল্যবোধ সম্পন্ন মানুষ হওয়ার চেষ্টা করো।
✬ সবকিছু সম্ভব সহজ করা উচিত,কিন্তু সহজ নয়.
✬ সমগ্র বিজ্ঞান দৈনন্দিনের একটি পরিশোধন চিন্তা ছাড়া আর কিছুই না
 সংগ্রহ: Alamgir pasha এর ফেইসবুক স্ট্যাটাস থেকে।

স্বল্প শিক্ষিতরাই creative, উচ্চ শিক্ষিতরা অধস্তন।

স্বল্প শিক্ষিতরাই creative, উচ্চ শিক্ষিতরা অধস্তন।

আমাদের দেশে, আমাদের সমাজে একটা নিয়ম প্রচলিত আছে উচ্চ শিক্ষা মানেই বড় চকুরী।  তাই আমরা আমাদের সন্তানদের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত করতে কতই না পরিশ্রম করি, কতই না মেহেনত করি। ছেলে আমার উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে বড় চকুরী করবে। কিন্তু স্বার্থপরের মতো সন্তান বড় হয়, বড় চকুরী করে, অর্থ উপার্জন করে সব নিজের জন্য, নিজের সংসারের জন্য । দেশ জাতি বা সমাজের কোন কাজে লাগে না। কোন creativity নাই। কিন্তু যুগে যুগে কিছু স্বল্প শিক্ষিত লোকের দ্বারা দেশ জাতি বা সমাজের উপকার হয়ে এসেছে । যেমন ধরুন বিল গেটস্ এর কথা:

85741556
বিল গেটস : মাইক্রোসফট এর প্রতিষ্ঠাতা
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন রাজ্যের সিয়াটল শহরে ১৯৫৫ সালের ২৮ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন উইন্ডোস এর জনক বিল গেটস।  তার বাবা ভেবেছিলেন বিল ঠিক তার মত বড় হয়ে নামকরা একজন উকিল হবেন।  হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে ১৯ বছর বয়সেই তিনি নিজের সফটওয়্যার কোম্পানি খোলার স্বপ্ন নিয়েই পড়াশুনার অধ্যায় এর ইতি টানেন । বিল গেটস্ এর অধীনে অনেক উচ্চ শিক্ষিত লোক চাকুরী করে। স্বল্প শিক্ষিতরাই creative, উচ্চ শিক্ষিতরা অধস্তন।

উচ্চ  শিক্ষায় শিক্ষিত হলে মনুষ হওয়া যায় না, মানুষ হতে হলে মানব কল্যানে  creative কিছু করতে হবে।

Creative কাজ করুন


চাকুরী নয়,


স্বাধীন কাজ


নিজেই নিজের বস্


আমি স্বাধীন

আপনি ?

01831522015

স্কুল-কলেজের গন্ডি না পেরোনো ৭ জন ব্যক্তি যারা জীবনে অনেক সফল ও বিখ্যাত হয়েছেন!!

স্কুল-কলেজের গন্ডি না পেরোনো ৭ জন ব্যক্তি যারা জীবনে অনেক সফল ও বিখ্যাত হয়েছেন!!

9874521452
১. হেনরি ফোর্ড : ফোর্ড মটরস এর প্রতিষ্ঠাতা
১৮৬৩ সালে জুলাই এর ৩০ তারিখে মিশিগানের গ্রিন ফিল্ডে জন্ম গ্রহণ করেন তিনি।  বাবা ছিলেন আইরিশ আর মা ব্রিটিশ।  জীবনের প্রথম কাজ ঘড়ি মেরামতকারী হিসেবে শুরু করলেও লেখা-পড়া খুব একটা হয়ে উঠেনি।  ১৬ বছর বয়সেই পড়াশুনার পাঠ চুকান তিনি।
96551455
২. বিল গেটস : মাইক্রোসফট এর প্রতিষ্ঠাতা
যুক্তরাষ্ট্রের ওয়াশিংটন রাজ্যের সিয়াটল শহরে ১৯৫৫ সালের ২৮ অক্টোবর জন্মগ্রহণ করেন উইন্ডোস এর জনক বিল গেটস।  তার বাবা ভেবেছিলেন বিল ঠিক তার মত বড় হয়ে নামকরা একজন উকিল হবেন।  হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াকালীন সময়ে ১৯ বছর বয়সেই তিনি নিজের সফটওয়্যার কোম্পানি খোলার স্বপ্ন নিয়েই পড়াশুনার অধ্যায় এর ইতি টানেন ।
85741556
 ৩. সচিন তেন্ডুলকর : ক্রিকেটের বরপুত্র
পুরো নাম সচিন রমেশ তেন্ডুলকর।  জন্ম গ্রহণ করেছিলেন ২৪ এপ্রিল, ১৯৭৩ সালে।  মাত্র ১৬ বছর বয়সে পাকিস্তানের সাথে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ম্যাচ খেলা এই খেলোয়াড়ের ইন্ডিয়া – পাকিস্তান সিরিজের কারণে এস.এস.সি পরীক্ষায় আর অংশগ্রহন করা হয়নি।  পড়াশুনা থেকে দুরে সরে গেলেও ধীরে ধীরে তিনি হয়ে উঠলেন ক্রিকেটের মাস্টার-ব্লাস্টার।
145451142
৪. মার্ক যুকার্বার্গ : ফেইসবুকের প্রতিষ্ঠাতা
পুরো নাম মার্ক এলিয়ট যুকার্বার্গ , জন্ম ১৪ ই মে, ১৯৮৪ সাল।  পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এবং জনপ্রিয় যোগাযোগ মাধ্যম ফেইসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক ছোট বেলা থেকেই ছিলেন পড়াশুনার প্রতি অনাগ্রহী। যদিও প্রোগ্রামিং এর প্রতি তার ছিল অশেষ এক ভালবাসা।  হোস্টেলে বসে বানানো ফেইসবুক প্রজেক্টে চূড়ান্ত পর্যায়ে মনযোগ স্থাপন করার জন্য ১৯ বছর বয়সে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনিও পড়াশুনার অধ্যায় থেকে বিদায় নেন।

৫. আমির খান : বলিউডের প্রিয় মুখ
১৯৬৫ সালে জন্ম গ্রহণ করা আমির খানের পড়াশুনার শেষ অধ্যায় ছিল দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত।  সিনেমায় ধীরে ধীরে মনযোগী এবং পিতা মাতার অভাব অনটনের কারণে শেষ পর্যন্ত শিক্ষা জগতে তার আর আগানো হয় নি

৬. স্টিভ জবস : Apple এর প্রতিষ্ঠাতা
পুরো নাম স্টিভেন পল জবস যিনি কলেজে মাত্র এক সেমিস্টার পড়াশুনা করার পরেই তিনি সিধান্ত নেন পড়াশুনা ছেড়ে দেবার। তিনি ১৯৫৫ সালের ২৪ এ ফেব্রুয়ারী তে জন্ম গ্রহণ করেন ।
৭. জেন কৌম: Whatsapp এর  প্রতিষ্ঠাতা
ফেইসবুক যখন Whatsapp কে কিনে নেই তখন এর মূল্য ছিল প্রায় ৬.৮ ডলার।  যার প্রতিষ্ঠাতা ২০ বছর বয়সেই ঝড়ে পড়েছিলেন কলেজ জীবন থেকে। শোনা যায় এক সময় তিনি ফেইসবুকে  চাকুরীর জন্য সাক্ষাত্কার দিতে গেলেও নির্বাচিত হননি।

মানুষের ইচ্ছা শক্তিই তার ভবিষ্যতের রূপকার।  এর জন্যই হয়তো বলা হয় ‘সাফল্যতাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় প্রশংসাপত্র’ (Success is the best Certificate).
একটু কষ্টেই সারাজীবন সাফল্য এনে দেবে যে কাজগুলো.

একটু কষ্টেই সারাজীবন সাফল্য এনে দেবে যে কাজগুলো.


কষ্ট করলে কেষ্ট মিলে, এটা যেমন সত্যি, তেমনি এটাও সত্যি যে আমরা দিন দিন আলসে হয়ে যাচ্ছি, অল্প পরিশ্রমেই বিশাল উন্নতি করতে চাই সবাই। কিন্তু সফল, সুখি জীবন যাপন করতে হলে কিছু না কিছু কষ্ট তো করতেই হবে আমাদের। কষ্ট যখন করবেনই, ভেবেচিন্তেই করুন! এমন কিছু কাজের ব্যাপারে জেনে নিন, কষ্টকর মন হলেও সারাজীবন উপকার পাবেন যেসব কাজ থেকে।
http://lifelongevergreen.blogspot.com/
১) প্রশ্ন করুন
আমরা যেমন জীবনজাপনে অভ্যস্ত হয়ে গেছি, তাতেই খুশি থাকবেন না। সবকিছুর ব্যাপারেই প্রশ্ন করুন নিজেকে। ভাবার চেষ্টা করুন এই কাজগুলো ঠিক হচ্ছে কী না। যেমন আপনি হয়তো একটি পেশায় খুব স্বচ্ছল আছেন, কিন্তু তাতে কী আপনার মন শান্তি পাচ্ছে, নাকি অন্য কোনো পেশায় চাকরি করার সুপ্ত বাসনা আছে আপনার মনে? এ ধরণের ব্যাপারে আমরা অভ্যস্ত নই, প্রথম প্রথম নিজের দিকে এমন প্রশ্নের তীর তাক করতে গিয়ে আপনি অস্বস্তিতে ভুগবেন। কিন্তু এই ধরণের প্রশ্ন আপনার জীবনে ডেকে আনবে উন্নতি।
২) সত্যবাদী হতে শিখুন
দৈনন্দিন টুকিটাকি মিথ্যেগুলো আমরা কোনোরকম ভাবনাচিন্তা ছাড়াই বলে দেই। সকালে সময়মত ঘুম থেকে ওঠা, কাজ ঠিকমত করা না করার অজুহাত এসব নিয়ে আমরা হরহামেশাই মিথ্যে বলে থাকি। ভাবি এতে কোনো ক্ষতি হবে না। কিন্তু এতে আপনার মিথ্যে বলার একটা অভ্যাস তৈরি হয়ে যায়, যা মোটেই ভালো না। দিনের পুরো সময়টা সত্যি বলে কাটানোটা খুব কষ্ট বলে মনে হতে পারে, কিন্তু এতে উপকার আপনারই হবে। আপনি দায়িত্ব নিতে শিখবেন, মানুষ আপনাকে আগের চাইতে বেশি সম্মান করবে, শেষ পর্যন্ত একজন ভালো মানুষ হবার পথে অনেকটা এগিয়ে যাবেন আপনি।
৩) কাকডাকা ভোরে ঘুম থেকে উঠুন
উন্নতি করতে হলে সবার চাইতে একটু বেশি কষ্ট করতে হবে এটাই স্বাভাবিক। আর তাই ভোরবেলা যখন বেশীরভাগ মানুষ আয়েশ করে ঘুমাচ্ছে, তখনই আপনার দিন শুরু করার মোক্ষম সুযোগ। সূর্যের আগেই ঘুম থেকে উঠতে পারলে আপনি শান্তিতে কাজ করার অনেকটা সময় পাবেন। নিজের দিনটাকে গুছিয়ে নিতে পারবেন। সেই সাথে অবাক হয়ে দেখবেন এ সময়ে ঘুম থেকে উঠলে আপনার মনটাও থাকবে শান্ত এবং তৃপ্ত।
৪) মিতব্যয়ী হন
অর্থই সকল অনর্থের মূল হলেও অর্থের অভাবে আপনার জীবনে যে অনর্থ ঘটবে তা বলাই বাহুল্য। তাই নিজের খরচের একেবারে পাই-পয়সার হিসেব রাখুন। এমনকি গলির টং দোকানে চা পান করতে গিয়ে কী খরচ হচ্ছে সেটাও টুকে রাখুন হিসেবের খাতায়। এভাবে হিসেব করে চললে আপনাকে ঋণগ্রস্ত হতে হবে না এবং বাজে খরচের মাত্রা কমে আসবে। যারা হাত খুলে খরচ করেন তাদের জন্য এমন হিসেবী হওয়াটা ভীষণ কষ্ট। কিন্তু মাত্র এক সপ্তাহ যদি আপনি খরচ বাঁচিয়ে চলতে পারেন তাহলেই বুঝবেন এই অভ্যাসটি কতো দরকারি।
৫) ভেবেচিন্তে খাওয়াদাওয়া করুন
জীবনে সফল হতে হলে সুস্থ শরীর অপরিহার্য। এ কারণে কী খাচ্ছেন, কতটুকু খাচ্ছেন, যথেষ্ট ব্যায়াম করছেন কী না এসবের খেয়াল রাখাটা অনেকের কাছে সময়ের অপচয় বলে মনে হয়। কিন্তু একটু খেয়াল করলেই বুঝতে পারবেন আপনার শরীরের ক্ষতি হচ্ছে কী খেয়ে এবং উপকার হচ্ছে কী খেয়ে। এ কারণে বিরক্তি লাগলেও এই অভ্যাসটি গড়ে তুলুন।
৬) শুধুমাত্র স্বাস্থ্যকর খাবার খান
এটাও কী সম্ভব? প্রতিদিন সকালে তেলতেলে পরোটা আর বিকেলে গরম গরম পিঁয়াজু ছাড়া চলে নাকি? শুধুই স্বাস্থ্যকর খাবার খেতে গেলে প্রথম প্রথম ফাস্টফুডের স্মৃতি মনে করে কান্না পাবে অনেকেরই। কিন্তু এসব অস্বাস্থ্যকর খাবার জীবন থেকে একেবারে ছেঁটে ফেলে দিলে আপনার শরীর ও মনে যে জাদুকরী পরিবর্তন আসবে, তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। এ কারণে কষ্ট হলেও অভাবনীয় এই পরিবর্তন আনুন জীবনে।
৭) জনসমক্ষে নিজের বক্তব্য পেশ করার প্র্যাকটিস করুন
জীবনের বিভিন্ন সময়ে অনেকগুলো মানুষের সামনে নিজের বক্তব্য পেশ করার প্রয়োজন হতে পারে। তা হতে পারে শিক্ষাক্ষেত্রে বা অফিসে প্রেজেন্টেশন দেবার সময়ে। এ কারণে সবসময়ে এই অভ্যাস থাকাটা জরুরী। অনেকেই আছেন, বেশ কিছু মানুষের সামনে দাঁড়ালেই যাদের হাত-পা কাঁপতে থাকে, জিহ্বা আড়ষ্ট হয়ে যায়, শরীর ঘামে ভিজে আসে। প্রেজেন্টেশনের নামে এদের জ্বর আসলেও এটা সত্যি যে এই অভ্যাস বজায় রাখা তাদের মতো মানুষের জন্যই জরুরী। এই অভ্যাসটি আপনাকে কতোটা সফলতা এনে দেবে আপনি ভাবতেও পারবেন না।
৮) অসম্ভব একটি কাজ করুন
কী, থমকে গেলেন তো? অসম্ভবের সংজ্ঞা সবার কাছে এক নয়। এমন একটি কাজ করুন যেটা হয়তো করা সম্ভব, কিন্তু আপনি তা করার কথা ভাবলেই ভয় পেয়ে যান। ধরুন আপনি প্রতিদিন আধা মাইল দৌড়ানোর কাজটিতে অভ্যস্ত। ভাবুন তো দিনে ৭ মাইল দৌড়াতে কেমন লাগবে? অসম্ভব মনে হচ্ছে, তাই না? কিন্তু এমন অসম্ভব কাজগুলো করাটাকেই একটি ইভ্যাসে পরিণত করে ফেলুন। তাহলে কী হবে জানেন? সাফল্য অর্জনের জন্য কোনো কাজ করতেই আপনার আর ভয় লাগবে না, তা সে যতই অসম্ভব মনে হোক না কেন।
৯) নতুন নতুন দক্ষতা বাড়ান
ভাবতে পারেন এখন আপনার যা যা দক্ষতা আছে তাই যথেষ্ট। কিন্তু এটা মএন রাখবেন, শেখার কোনো শেষ নেই। নিজেকে দিন দিন আরো উন্নত মানুষে পরিণত করতে না পারলে জীবনে সাফল্য আসবে না। তা সব সময়েই নতুন কোন দক্ষতা অর্জনের চেষ্টা অব্যহত রাখুন। নতুন একটি ভাষা শিখুন, অথবা এমন একটি কোর্স করুন যা আপনার পেশায় কাজে আসবে। এটা করতে কষ্ট মনে হলেও একটা সময়ে সুফল আপনিই পাবেন।

Make Money With Traffic Monsoon.

Make Money With Traffic Monsoon.

Share Up To 110 % - 10% Affiliate Program 

How to make money from the internet is probably something that a lot of people are looking so much into in the current times. There are thousands of places and multiple ways to earn money online. Yet, a huge percentage of people have no clue how to do so. Because of that, majority don’t make a single penny and sometimes loose even the little they had. The struggle is big and very real.
I might have seen Traffic Monsoon ads a couple of hundred times before i took a step to join the family. For two years i had struggled to make money online and even lost some at some point. it took me sometime to process whether this site(Traffic Monsoon) that everyone was so much talking and sharing earning screenshots of could be a thing that would finally get me out there to shine like everyone else.
I wanted to make money. I knew what was required to make money with Traffic Monsoon. I took action, probably the hardest and most difficult one. I plunged in with almost 40 ad packs (That is $2000, money that i had to borrow to get started and probably the most i have ever spent anywhere on the internet). I decided to step out of my own comfort zone and make things happen. That was a risk i had to take because I understood to make money i had to spend money.
Three months down the road, here is the most interesting part. Am i still in debt? No I’m not. Why not? Because i have already paid back the $2000 from Traffic Monsoon’s earnings.
Let me tell you a short story. I woke up this morning, found two commission notifications emails, those that i now receive daily whenever my referrals purchase ad packs. I’m kind of used to this now. There was also one that i had referred a new member to Traffic monsoon. Went on to log on to my account, found $120 earned in less than 24 hours, some of it while i was asleep. Purchased two more packs and went on with my daily businesses.
Earning more than $100 daily is something that i never imagined possible a couple of months ago. I’m quite aware there are people earning more than this out there but at the same time there are a lot more who are not making anything even with a concept as simple as Traffic Monsoon.

Why Am Saying All this.

I have come to learn that there are some people who joined Traffic Monsoon and expected the magic to just happen. I see it all the time in Facebook TM groups when people post screenshots of thousands of dollars earned. There are people who would ask why they are not making the same kinda money. The common reply is always buy ad packs.
Now i can’t figure out whether these people are too broke , afraid or they just can’t understand the revenue sharing concept. I intend to purely explain to people how they can really make money online with Traffic monsoon. Not single digit income but four, five, six and even seven figure income like everyone else.

How To Make Money With Traffic Monsoon.

Before anything, let me get a few facts straight.
  1. Traffic Monsoon is not an investment company, opportunity program, mlm or a hyip site. Its purely an advertising company that shares sales revenues with its members. When you put your money on the site, you are basically purchasing advertising services that Traffic Monsoon offers. No guarantees of income whatsoever. The revenue sharing depends entirely on the sales revenues that the company makes.
  2. You are not going to make any sizable income from cashlinks alone. Cash-links are paid to click ads that members purchase. You’ll be rewarded anywhere from $0.001 to $0.01 every-time you click on a cash link. The same applies when your referrals click on cashlinks. You’ll earn 100% commissions on that as well though its not going to make you rich unless you have thousands of referrals who are actively clicking everyday. I have been with Traffic Monsoon for almost 4 months now and I have earned less than $10 from my own clicks and about $30 from my referral clicks. You get the picture.
  3. The only way you are going to make good income is by purchasing sharing ads (ad packs). purchasing one or a number of these will qualify you for the company’s revenue sharing and you’ll earn something every hour depending on the number of ad packs you have. The more you have the more you’ll earn.
  4. You can only withdraw funds daily from a processor that you originally purchased advertising from. Pretty common. if you have never purchased any ad packs but you have earned something from cashlinks or affiliate commissions, you can only withdraw from Paypal. This is always so because admins try to control funds balances between processors.

Steps to making money with Traffic monsoon.

I can guarantee you that if you follow these steps you will succeed with traffic monsoon.
How do i know?
Because i have used these and they work for me. That’s how i’m earning more than $100 daily. Could be in the thousands by the time you are reading this.
STEP ONE
Make A Commitment.
You need to declare to yourself that you want to succeed. You need to act and decide that you’ll make things work no matter what. You need faith, patience and consistence. That’s how i went on and borrowed $2000, purchased ad packs and started working daily towards growing my Traffic Monsoon account. If i hadn’t declared to myself that i wanted to really make money, then i would have probably stayed with cashlinks alone which would have taken me nowhere.
STEP TWO
Payment Processor Research
You need to be sure that you’ll be able to withdraw money from a system before you join a program. Now i understand that Traffic Monsoon accepts global memberships but it doesn’t mean all payment processors will send funds to anyone anywhere in the world. When Paypal can send funds to someone in United State without any problem, it doesn’t mean it will do the same for someone in Tanzania.
It happened to me once that i had earned a lot with one site but when it came to withdrawing my money it’s when i discovered that Paypal could not send money to my country and so i lost everything.
You need to find out what processor between Paypal ,Payza and solid trust pay will work best for you in your country. After finding out, then that’s what you use to purchase advertising so you can withdraw with the same.
STEP THREE
Join Traffic Monsoon
Skip this if you are already a member. If you are not, you can join through here. It’s advised to use a gmail email. Make sure to confirm your membership through the confirmation email you’ll be sent after you join. You’ll also be asked to put the email of your preferred payment processor account.
STEP FOUR 
Click On Cash-links Daily
Even though you are aiming for the stars, don’t ignore these. As penny cents as they are, they are still income. Not forgetting its advertisement that someone paid for. Also you’ll be earning your sponsor a commission out of your clicks just like your referrals will earn you.
Cash links have also got their part to play in making the entire Traffic Monsoon system work.
STEP FIVE
Buy Ad packs
I can’t press enough on how important this is. It doesn’t matter what your excuse is, bottom line, if you want to make good money with Traffic Monsoon, you’ll have to purchase ad packs at some point. There is no other way.
I don’t know your story, excuse or your bank account balance. My advise is always going to be, start as big as you can because you are going to grow fast, you’ll repurchase ad packs fast and most importantly you’ll break even faster. That’s what i learned from spending $2000 straight out of pocket. My heart was racing when i was spending that, but now i wish i had $5000 that day because i’m seeing the benefits.
I understand we are not the same. While it was easier for me to get someone to lend me $2000, it could be harder for someone to else to even access $500. There is an easier way to get your account growing without having to spend a fortune.

Rob Fraiser’s approach to get to 10 ad packs (Broke Man’s guide to 10 packs)

This is a strategy i got from Rob Fraiser its called the broke mans approach. Basically this will help you to get to 10 packs and from there on you’ll be able to repurchase an ad pack every five days without spending a dime from your pocket.
NOTE: This works with the current Traffic Monsoon earning trends, that is $1 daily for each active pack you have
Broke Man’s Aprroach
  • Purchase one pack for $50 from your pocket.
  • Stay qualified in the revenue share by surfing 10 ads daily.
  • After 7 days(week) you’ll have $7 in your account.
  • Use that $7 plus $43 from you pocket to purchase the second pack.
  • Now you’ll have 2 packs earning $2 daily which will add up to $14 after 7 days.
  • Use that $14 plus $36 from you pocket to purchase a third pack.
  • Repeat the process until you are up to 10 packs where you can purchase a pack every 5 days.
Its slower but you’ll definitely get there. Even after hitting 10 packs, You can keep using external funds whenever you can until you are able to purchase a pack daily out of Traffic Monsoon earnings alone.
After you hit 50 packs, you’ll start experiencing fast growth.

STEP SIX
Stay Qualified
You are required to surf a minimum of 10 pages in the traffic exchange every 24 hours. That way, you stay qualified to receive revenue shares every hour. Once the timer runs out and turns red, you’ll stop receiving any shares.
STEP SEVEN
Refer people to Traffic Monsoon
This is the second way you can earn a sizable pay in TM. Every time one of your referrals purchases an ad pack, you earn a 10% commission ($5). The more referrals you have the more you’ll earn.
I purchase 2 ad packs daily. That’s $100 spent and also that’s a $10 commission my sponsor makes daily from me alone. Assuming my sponsor has 5 people like me, then that’s $50 he/she makes daily. But what if he has a whole bunch of referrals like me? You get the idea.
Just to give you an idea of what is possible.
The only way you can get referrals is by promoting. Traffic monsoon has all the basic promotional tools for you to get started right away ranging from banners to splash pages. You can promote these or you can design your own custom banners, splash pages or sales pages for much better results.
Places You can promote Traffic Monsoon
  • Your blog – My best signups came from my blog (this blog)
  • YouTube Videos
  • Solo Ads – Very effective.
  • Traffic Exchanges – Saturated but if you stay consistent you might get sign ups.
  • Safe-lists – Same as Traffic Exchanges.
  • Classified Ads
  • Traffic Monsoon – Through massive clicks package.

LAST STEP
Cash Out
You might wonder how is this a step when it’s so obvious. I must say, How you cash out has everything to do with how your account grows. If you withdraw more than you are repurchasing, then eventually you’ll run your account to the ground. That’s why you need a good cashing out strategy.
Its best to start cashing out when you have broken even already. Its also a good idea to use a cashing out strategy that will benefit you and at the same time ensure growth of your account so that you can keep cashing out more and more. All the time you should make sure that you are repurchasing more than you are cashing out.
My Strategy (70-30)
This method works best if you have more than 50 ad packs. Basically you only withdraw 30% of your earnings and put back 70%. You can do it daily, weekly or monthly. I prefer daily.
I repurchase 2 ad packs and withdraw the next $30. I do this on the daily basis. No matter how much money i earn in a given day, i stick with this.
CONCLUSION
Purchase more to earn more. Refer Many to Earn more. That’s how you are going to shine bright like a Diamond in Traffic Monsoon.  I hope this post was helpful. Let me know your additional thoughts in the comments below. Otherwise i wish you all happy earnings.
One more thing, if you are not yet on this boat, i’d love you on my team, So join my traffic monsoon team here.


Share Up To 110 % - 10% Affiliate Program



 

সফল হবেন, না ব্যর্থ হবেন: চয়েস আপনার ।



"আপনি যদি উড়তে না পারেন তবে দৌড়ান, যদি দৌড়াতে না পারেন তবে হাঁটুন, যদি হাঁটতে না পারেন তবে হামাগুড়ি দিন। যদি হামাগুড়িও দিতে না পারেন, তবে অন্তত মনের জোরে সামনে আগানোর চেষ্টা করুন। যেভাবেই সম্ভব হয়, সামনে আগানো অব্যাহত রাখুন। থেমে যাওয়া কোন জীবনের অর্থ হতে পারে না।"

"একটা হাতুড়ি যেমন কাঁচকে ভাঙতে পারে তেমনই ইস্পাতকে নির্দিষ্ট আকৃতিও দিতে পারে। আমাদের জীবনের সমস্যাগুলোও তেমনিভাবে আমাদের ভাঙতে পারে নতুনভাবে গড়তেও পারে। এটা কেবল আপনার পছন্দ আপনি কাঁচ হবেন, না ইস্পাত হবেন।" 
http://www.lifelongevergreen.blogspot.com/


একটি ছাগলকে মাংস খেতে দিন, 
সে কি খাবে ? 
আবার একটি বাঘকে কাঠাঁল পাতা খেতে দিন, 
সে কি খাবে ? 
না খাবে না । 
কেন ? 
কারন  চয়েস নাই । 
আল্লাহ্ পৃথিবীতে অনেক প্রানী পাঠিয়েছেন, কিন্তু সব প্রানীই একটা সিসটেমে জীনব নির্বাহ করে, সিসটেমের বাইরে কেউ যেতে পারে না। ছাগল মাংস খেতে পারে না, বাঘ কাঠাঁল পাতা খেতে পারে না । কিন্তু মানুষ যা খুশী তা করতে পারে, সে তার কর্মের কারনে পেট ভরে খেতে পারে আবার অভুক্ত থাকতেও পারে। সে ধনী হতে পারে আবার গরীব থাকতে পারে। সে ভালো কাজ করতেও পারে আবার খারাপ কাজ করতে পারে। আল্লাহ্ মানুষকে আশ্রাফুল মাখলুকাত হিসাবে পৃথীবিতে পাঠিয়েছেন। তাকে চয়েস দিয়েছেন। এবং ফলাফলও কি হবে তাও জানিয়েছেন। সুতরাং সে যা চায় তাই পায়, তাই করতে পারে। অন্য কোন  সৃষ্টি তা পারে না। এমনকি ফেরেশতাও তা পারে না। মানুষ তার কর্ম, আমল দ্বারা সফল হতে পারে, পুন্যবান হতে পারে। মানুষের জন্যই সৃষ্টি করা হয়েছে বেহেশত্/দোজখ, অন্য কোন প্রানীর জন্য বেহেশত্/দোজখ সৃষ্টি করা করা হয় নাই। এবার আসুন আমরা আমাদের বর্তমান অবস্থান নিয়ে আলোচনা করি। আপনি আজ বেকার, ধনী, অভুক্ত, গরীব, দেউলিয়া, সফল ইত্যাদি যে অবস্থাতেই আছেন এর জন্য দায়ী কে ? আপনি দায়ী । আপনি দায়ী । আপনি দায়ী ।
কেন ? 
আপনার চয়েস আছে অথবা আপনার চয়েস নাই।
আপনার চয়েস নাই তাই আজ আপনি  বেকার, অভুক্ত, গরীব, দেউলিয়া । আপনি চান না ধনী হতে, আপনার অবস্থার পরিবর্তন করতে। 
কিন্তু যারা আজ ধনী, সফল তাদের চয়েস আছে। কারন তারা চেয়েছে ধনী, সফল হতে। স্বপ্ন দেখেছে। স্বপ্নকে হাতের মুঠোয় নিয়ে আসার জন্য মেহেনত করেছে। 
আর যারা বেকার, অভুক্ত, গরীব, দেউলিয়া তারা স্বপ্ন দেখে কিন্তু স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করার কোন পদক্ষেপ নেয় নাই। ঘরের কোনায় বসে বসে ভাগ্যকে দোষারোপ করে আর চোখের জল ফেলে। আসুন ব্যার্থতাকে নিকুচি করি, ঝাপিয়ে পড়ি স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্য। আমাদেরকে আল্লাহ্ মেধা দিয়েছেন যা কাজে লাগিয়ে আমরা হতে পারি সফল। 
সফলতা আপনার জন্যই। স্বপ্ন দেখুন নীচের বিজ্ঞাপনের মতো:

Kategori

Kategori